মার্কিন কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেটে রিপাবলিকান দলের নেতাদের বিচারে পার পেয়ে গেলেও আদালতের বিচারে পার পাবেন না সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কংগ্রেস ভবনে হামলায় তার ভূমিকা থাকার বিষয়টি প্রমাণিত হলে ট্রাম্পের ১০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
এ খবর জানিয়ে জার্মান বার্তা সংস্থা ডিপিএ রোববার এক বিশ্লেষণে লিখেছে, ক্যাপিটল হিলে হামলা চালাতে নিজের হাজার হাজার সমর্থককে উসকানি দেয়ার দায়ে আমেরিকার আদালতে ট্রাম্পের বিচার শুরু হতে পারে। সিনেটে তাকে ইমপিচ করতে ব্যর্থ হওয়ার পর ট্রাম্পের বিরোধীরা হাত গুটিয়ে বসে নেই। তারা ক্যাপিটল হিলে হামলার ঘটনা নিয়ে আদালতে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন।
আরও পড়তে পারেন-
- ঋণ বা ধারকর্য পরিশোধে ইসলামের বিধান
- ইতিহাসে আল্লামা আহমদ শফী
- মেধাবী, আন্তরিক ও নিষ্ঠাবান শিক্ষক ছাড়া শিক্ষার মানোন্নয়ন সম্ভব নয়
- ইগো প্রবলেম নিয়ে যত কথা
- সামাজিক সম্পর্ক সুদৃঢ় রাখতে ইসলামের নির্দেশনা

ডিপিএ’র বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, সিনেটে ইমপিচমেন্ট প্রস্তাবে রিপাবলিকান নেতা মিচ ম্যাককোনেলসহ ৪৩ সিনেটের ট্রাম্পের পক্ষে ভোট দিলেও ম্যাককোনেল নিজে স্পষ্ট করে বলেছেন, ট্রাম্পের ইমপিচ না হওয়ার অর্থ তার নিরপরাধ থাকার প্রমাণ নয়। তার এ বক্তব্য থেকে বোঝা যায়, ডোনাল্ড ট্রাম্প যে তার সমর্থকদের কংগ্রেস ভবনে হামলা চালাতে উসকানি দিয়েছিলেন সে বিষয়টি ম্যাককোনেল মেনে নিয়েছেন।
জার্মান বার্তা সংস্থাটি লিখেছে, কাজেই মার্কিন আদালতে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ফৌজদারি অভিযোগ আনা হলে তার কঠোর শাস্তি হতে পারে। মার্কিন আইনে বিদ্রোহ উসকে দেয়ার শাস্তি ১০ বছরের কারাদণ্ড।
উম্মাহ২৪ডটকম: এসএএ