Home স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা দ্বিতীয়বারও আক্রান্ত হচ্ছেন, সীমান্ত এলাকায় সংক্রমণ বাড়ছে: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

দ্বিতীয়বারও আক্রান্ত হচ্ছেন, সীমান্ত এলাকায় সংক্রমণ বাড়ছে: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

নিজস্ব প্রতিনিধি:

দেশের সীমান্ত এলাকায় সংক্রমণের হার বাড়ছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সংক্রমণের সঠিক পরিস্থিতি তুলে ধরতে ভবিষ্যতে উচ্চ সংক্রমিত অঞ্চলে এন্টিজেন টেস্টের কথা ভাবছে সরকার। এছাড়া দ্বিতীয়বার আক্রান্তের খবরও পাওয়া যাচ্ছে বলে জানিয়েছন মহাপরিচালক।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের সভায় এসব তথ্য তুলে ধরা হয়। দেশের বিভিন্ন এলাকায় কেউ কেউ দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হওয়ার কারণে সবাইকে কঠোরভাবে স্বাস্থ্যভাবে মানার আহ্বান জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক।

কোভিড পরীক্ষার সুযোগ কমলেও কমেনি সংক্রমণ এবং মৃত্যুর হার। শেষ ২৪ ঘণ্টায় ৫৪ জনের মৃত্যুর পর কোভিডে মোট মৃতের সংখ্যা ৪ হাজার ছাড়িয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সঙ্গে বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের একটি সভায় কোভিডের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত পরিচালক ( পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা এবং অতিরিক্ত পরিচালক ( প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা, রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. শাহনীলা ফেরদৌসীসহ অধিদফতরের অন্যান্য লাইন ডিরেক্টররা উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়তে পারেন-

এ সময় অধিদপ্তরের নবনিযুক্ত অতিরিক্ত মহাপরিচালক ডা. সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, দেশের সীমান্ত এলাকাগুলোতে সংক্রমণের হার বেড়েছে।

ডা. ফ্লোরা বলেন, যে সমস্ত জায়গায় যাতায়াত হচ্ছে সেখানে সংক্রমণের হারটা বেশি। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় রাজবাড়ী। যে সমস্ত জায়গা যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে, সেই সমস্ত জায়গায় সংক্রমণের হারটা বেশি। আর কোনো কোনো জায়গায় বেশ কমেছে।

এদিকে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ জানান, দেশের বিভিন্ন এলাকায় কোভিড থেকে সুস্থ হওয়াদের দ্বিতীয়বার আক্রান্তের খবর পাওয়া যাচ্ছে।

তিনি আরও জানান, একটা রোগীর যখন খারাপ হতে থাকে। সে সময় তার মনিটরিং করার জন্য দরকার হাসপাতাল। এছাড়াও যারা দীর্ঘমেয়াদী বিভিন্ন রোগের সঙ্গে জড়িত তাদেরকে বাড়িতে চিকিৎসা দেওয়া যাবে না।

এছাড়াও ভ্যাকসিন দ্রুত দেশে আনার বিষয়ে সর্বাত্মক প্রস্তুতির কথা তুলে ধরা হয় সভায়। পর্যায়ক্রমে ৩ কোটি ৪০ লাখ মানুষের জন্য ভ্যাকসিন আনা হবে যা ফ্রন্ট লাইন ফাইটার ও বিভিন্ন রোগে আক্রান্তদের দেয়া হবে বলেও জানানো হয়। ##

উম্মাহ২৪ডটকম:এফইউবি

উম্মাহ পড়তে ক্লিক করুন-
https://www.ummah24.com

দেশি-বিদেশি খবরসহ ইসলামী ভাবধারার গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে ‘উম্মাহ’র ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন।