প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, আমি এসে আমার ভোটটা দিয়ে গেলাম। ইসির কাজটা হচ্ছে ভোট আয়োজন করা। কেউ ভোট দিতে আসবেন কি আসবেন না সেটা দেখা আমাদের কাজ নয়।
রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে রাজধানীর শান্তিনগরে হাবীবুল্লাহ্ বাহার ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে ভোট দিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনে কোনো সহিংসতার ঘটনা ঘটলে সেটা আমাদের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী দেখবেন।
এর আগে সকাল ৮টায় দেশজুড়ে ৪২ হাজার ১০৩টি কেন্দ্রে একযোগে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। চলবে টানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
আরও পড়তে পারেন-
- ঋণ বা ধারকর্য পরিশোধে ইসলামের বিধান
- ইতিহাসে আল্লামা আহমদ শফী
- মেধাবী, আন্তরিক ও নিষ্ঠাবান শিক্ষক ছাড়া শিক্ষার মানোন্নয়ন সম্ভব নয়
- ইগো প্রবলেম নিয়ে যত কথা
- সামাজিক সম্পর্ক সুদৃঢ় রাখতে ইসলামের নির্দেশনা
ভোটের নিরাপত্তা রক্ষায় মাঠ পর্যায়ে পুলিশ, র্যাব, আনসার-ভিডিপি, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, কোস্টগার্ডসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় ৮ লাখ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। ঢাকায় শুক্রবার মধ্যরাত থেকে মোটরসাইকেল এবং শনিবার মধ্যরাত থেকে আরও কিছু যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে পুলিশ।
ভোটগ্রহণের কাজে ৮ লাখ কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োজিত আছেন। এছাড়াও স্ট্যান্ডবাই থাকবেন এক লাখ কর্মকর্তা-কর্মচারী। তিন হাজার ম্যাজিস্ট্রেট ও বিচারক মাঠে আছেন। তারা যেকোনো অপরাধে তাৎক্ষণিক শাস্তি দিতে পারবেন।
এবার ভোটে রিটার্নিং অফিসার হিসেবে ৬৬ জন দায়িত্ব পালন করছেন। এর মধ্যে দুইজন বিভাগীয় কমিশনার এবং ৬৪ জন জেলা প্রশাসক।
উম্মাহ২৪ডটকম: এমএ