ঋণ দিয়ে অন্যের পাশে দাঁড়ানো সামাজিক দায়িত্ব। এর মাধ্যমে সবার মধ্যে পারষ্পরিক ভালোবাসা ও সুসম্পর্ক বৃদ্ধি পায়। রাসুল (সা.) ঋণদাতার কল্যাণ চেয়ে একটি দোয়া পড়তেন। দোয়াটি হলো-
«بَارَكَ اللهُ لَكَ فِي أَهْلِكَ وَمَالِكَ، إِنَّمَا جَزَاءُ السَّلَفِ الحَمْدُ وَالْأَدَاءُ»
উচ্চারণ : ‘বারাকাল্লাহু লাকা ফি আহলিকা ওয়া মালিকা, ইন্নামা জাজাউস সালাফি আলহামদু ওয়াল আদায়ু।
’অন্য বর্ণনামতে, ‘ইন্নামা জাজাউস সালাফি আল-ওয়াফাউ ওয়াল হামদু।’
অর্থ : মহান আল্লাহ তোমার ওপর, তোমার পরিবার ও সম্পদের ওপর বরকত দান করুন। নিশ্চয় ঋণের প্রতিদান হলো ঋণদাতার প্রশংসা করা এবং তা পরিশোধ করা।’
আরও পড়তে পারেন-
- উলামায়ে কেরামের প্রতি মুফতি শফী (রাহ.)এর দরদমাখা নসিহত
- কম্পিউটার চিপ শিল্প: জলবায়ুর উপর ফেলছে ভয়ঙ্কর প্রভাব
- ইরানি বিজ্ঞানীকে যেভাবে হত্যা করে ইসরায়েল
- ব্যতিক্রমী এক ইসলামী আইন গবেষক
- ইবাদতের গুরুত্ব নিয়ে ঠাট্টা-তাচ্ছিল্য জঘন্য গুনাহ
হাদিস : আবদুল্লাহ বিন আবু রাবিয়াহ আল-মাখজুমি (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.) হুনাইন যুদ্ধের সময় তাঁর কাছ থেকে ৪০ বা ৩০ হাজার ধার নেন।
অতঃপর রাসুল (সা.) ফিরে এসে তাঁর পাওনা পরিশোধ করেন। তখন তিনি উল্লিখিত দোয়াটি পড়েন। (নাসায়ি, হাদিস নং : ২৬২৯)
উম্মাহ২৪ডটকম: এমএ